বাংলাদেশ

মতামত

খেলা

বিনোদন

জীবনযাপন

তারুণ্য

কিড জোন

অন্যান্য

রেস-জেন্ডার

ফ্যাক্ট চেক

স্বাস্থ্য

আন্তর্জাতিক

শিক্ষা

অর্থ-বাণিজ্য

বিজ্ঞান-প্রযুক্তি

দ্বিতীয় সর্বোচ্চ রেমিট্যান্স আসছে যুক্তরাষ্ট্র থেকে

  •    
  • ১৫ এপ্রিল, ২০২১ ২১:৪৯

৯ মাসেই গত বছরের চেয়ে ৪ শতাংশ বেশি এসেছে। সংযুক্ত আরব আমিরাতকে সরিয়ে দ্বিতীয় সর্বোচ্চ রেমিট্যান্সের উৎস যুক্তরাষ্ট্র।

প্রবাসী বাংলাদেশিরা যে টাকা দেশে তাদের স্বজনদের কাছে পাঠাচ্ছেন, তার মধ্যে দ্বিতীয় সর্বোচ্চ রেমিট্যান্স আসছে এখন বিশ্বের সবচেয়ে বড় অর্থনীতির দেশ যুক্তরাষ্ট্র থেকে। সেই সঙ্গে বাড়ছে প্রবাসী বন্ডে বিনিয়োগের অংক।

গত অর্থবছর পর্যন্ত দ্বিতীয় সর্বোচ্চ রেমিট্যান্স আসত সংযুক্ত আরব আমিরাত থেকে। করোনাভাইরাস মহামারির মধ্যে সেই স্থান এখন দখল করে নিয়েছে যুক্তরাষ্ট্র।

চলতি ২০২০-২১ অর্থবছরের প্রথম নয় মাসে (জুলাই-মার্চ) যুক্তরাষ্ট্র প্রবাসীরা ২৪৯ কোটি ১ লাখ (২.৪৯ বিলিয়ন) ডলার দেশে পাঠিয়েছেন। এই অংক গত অর্থবছরের পুরো সময়ের (১২ মাস) চেয়েও পায় ৪ শতাংশ বেশি। গত ২০১৯-২০ অর্থবছরে এই দেশটি থেকে ২৪০ কোটি ৩৪ লাখ ডলার রেমিট্যান্স এসেছিল।

বরাবরের মতো এই অর্থবছরের জুলাই-মার্চ সময়ে সবচেয়ে বেশি রেমিট্যান্স পাঠিয়েছেন সৌদি আরব প্রবাসীরা – ৪৩৫ কোটি ৭৮ লাখ (৪.৩৬ বিলিয়ন) ডলার। সংযুক্ত আরব আমিরাত থেকে এসেছে ১৮৮ কোটি ১৭ লাখ ডলার।

এ হিসাবেই দেখা যাচ্ছে, বাংলাদেশে এখন দ্বিতীয় সর্বোচ্চ রেমিট্যান্স আসছে যুক্তরাষ্ট্র থেকে।

স্বাধীনতার পর থেকেই সবচেয়ে বেশি রেমিট্যান্স আসছে সৌদি আরব থেকে। এত দিন দ্বিতীয় অবস্থানে ছিল সংযুক্ত আরব আমিরাত। তবে করোনাভাইরাস মহামারির মধ্যে চলতি অর্থবছরের শুরু থেকে আমিরাতকে ডিঙিয়ে দ্বিতীয় অবস্থানে থাকছে যুক্তরাষ্ট্র।

বাংলাদেশ ব্যাংকের সর্বশেষ তথ্যে দেখা যায়, প্রতি বছর দেশে যে রেমিট্যান্স আসে, তার প্রায় অর্ধেক পাঠান সৌদি আরব, সংযুক্ত আরব আমিরাত ও যুক্তরাষ্ট্রে বসবাসরত বাংলাদেশিরা।

চলতি অর্থবছরের জুলাই-মার্চ সময়ে বিশ্বের বিভিন্ন দেশে অবস্থানকারী বাংলাদেশিরা ১ হাজার ৮৬০ কোটি ৪৮ লাখ (১৮.৬০ বিলিয়ন) ডলার রেমিট্যান্স দেশে পাঠিয়েছেন। এই অংক গত অর্থবছরের পুরো সময়ের (জুলাই-জুন) চেয়ে ২ দশমিক ২ শতাংশ বেশি। আর গত অর্থবছরের জুলাই-মার্চ সময়ের চেয়ে ৩৫ শতাংশ বেশি।

২০১৯-২০ অর্থবছরে ১ হাজার ৮২০ কোটি ৫০ লাখ (১৮.২০ বিলিয়ন) ডলার রেমিট্যান্স এসেছিল দেশে।

এর মধ্যে সৌদি আরব, সংযুক্ত আরব আমিরাত ও যুক্তরাষ্ট্রে বসবাসরত প্রবাসীরা পাঠিয়েছেন ৮৭৩ কোটি ডলার। এ হিসাবে দেখা যাচ্ছে, এই ৯ মাসে মোট রেমিট্যান্সের ৪৭ শতাংশই এসেছে এই তিন দেশ থেকে।

মহামারির কারণে রেমিট্যান্স কমে যাবে বলে ধারণা করা হলেও তা ঘটেনি। মহামারির আঁচ বিশ্বের অর্থনীতিতে লাগার পর গত বছরের এপ্রিল মাসে রেমিট্যান্স কমলেও এরপর আবার বেড়েছে।

করোনাভাইরাস মহামারির মধ্যেই ২০২০-২১ অর্থবছরের প্রথম মাস গত বছরের জুলাইয়ে ২ দশমিক ৬ বিলিয়ন ডলারের রেমিট্যান্স এসেছিল দেশে, যা এক মাসের হিসাবে এ যাবৎকালের সর্বোচ্চ।

আগস্টে এসেছিল ১৯৬ কোটি ৩৪ লাখ ডলার। সেপ্টেম্বরে আসে ২১৫ কোটি ১০ লাখ ডলার। অক্টোবরে এসেছিল ২১১ কোটি ২৪ লাখ ডলার। নভেম্বরে আসে ২০৭ কোটি ৮৭ লাখ ডলার। ডিসেম্বরে ২০৫ কোটি ডলার।

২০২১ সালের প্রথম মাস জানুয়ারিতে প্রবাসীরা পাঠান ১৯৬ কোটি২৬ লাখ ডলার। ফেব্রুয়ারি মাসে আসে ১৭৮ কোটি ডলার।

সর্বশেষ মার্চ এসেছে ১৯১ কোটি ৬৬ লাখ ডলার।

কেন্দ্রীয় ব্যাংকের রেমিট্যান্স প্রবাহের তথ্য বিশ্লেষণ করে দেখা যায়, চলতি অর্থবছরের নয় মাসের (গত বছরের জুলাই থেকে চলতি বছরের মার্চ) পাঁচ মাসেই ২ বিলিয়ন ডলারের বেশি রেমিট্যান্স এসেছে। বাকি তিন মাসেও প্রায় ২ বিলিয়ন ডলার করে পাঠিয়েছেন প্রবাসীরা।

২০১৯-২০ অর্থবছরে বিশ্বের বিভিন্ন দেশে অবস্থানকারী বাংলাদেশিরা ১ হাজার ৮২০ কোটি ৫০ লাখ ডলারের রেমিট্যান্স দেশে পাঠিয়েছিলেন।

যুক্তরাষ্ট্র থেকে আসা রেমিট্যান্সের পরিমাণ ২০১৯-২০ অর্থবছরেই প্রথম ২০০ কোটি (২ বিলিয়ন) ডলার অতিক্রম করে। চলতি অর্থবছরের ৯ মাসেই তা প্রায় ২৫০ কোটি ডলার এসেছে।

২০১২ সাল পর্যন্ত যুক্তরাষ্ট্রের চেয়ে বেশি রেমিট্যান্স আসত কুয়েত থেকে। একক দেশ হিসেবে কুয়েত থেকে আসা রেমিট্যান্সের পরিমাণ এখন পঞ্চম সর্বোচ্চ।

চলতি অর্থবছরের জুলাই-মার্চ সময়ে কুয়েত থেকে ১৪১ কোটি ১৬ লাখ ডলার রেমিট্যান্স এসেছে। আর যুক্তরাজ্য থেকে এসেছে ১৫১ কোটি ৬৮ লাখ ডলার। অর্থাৎ কুয়েতের থেকেও যুক্তরাজ্য থেকে এখন বেশি রেমিট্যান্স আসছে।

প্রবাসী কল্যাণ ও বৈদেশিক কর্মসংস্থান মন্ত্রণালয়ের তথ্য অনুযায়ী, বর্তমানে এক কোটি ২০ লাখ বাংলাদেশি বিশ্বের বিভিন্ন দেশে অবস্থান করছেন। তাদের বড় অংশই রয়েছেন মধ্যপ্রাচ্যের দেশগুলোতে, কাজ করছেন বিভিন্ন শ্রমঘন পেশায়।

যুক্তরাষ্ট্রে বসবাসরত বাংলাদেশির সংখ্যা প্রায় আট লাখ; এর মধ্যে নিউ ইয়র্কেই থাকেন আড়াই লাখের মতো। নিউ ইয়র্কের জ্যাকসন হাইটস ও জ্যামাইকায় বিপুল সংখ্যক বাংলাদেশির বসবাস।

ইউএসএ-বাংলাদেশ ডেমোক্র্যাটিক ক্লাবের চেয়ারম্যান হাসানুজ্জামান হাসান নিউ ইয়র্কে থাকেন। টেলিফোনে নিউজবাংলাকে তিনি বলেন, কোভিড-১৯ মহামারির কারণে এখন যুক্তরাষ্ট্র থেকে প্রবাসীরা যে টাকা দেশে পাঠাচ্ছেন, তার প্রায় পুরোটাই ব্যাংকিং চ্যানেলে যাচ্ছে। সে কারণেই এখন বেশি রেমিট্যান্স পাচ্ছে বাংলাদেশ।

তিনি বলেন, ‘তবে ইউএসএ থেকে রেমিট্যান্স বাড়ার একটি বড় কারণ হলো বাংলাদেশ সরকারের ২ শতাংশ নগদ প্রণোদনা। এখন যদি কেউ এখান থেকে ১০০ ডলার দেশে পাঠান, তাহলে এর সঙ্গে বাড়তি ১৭০ টাকার মতো প্রণোদনা পান। সে কারণেই প্রবাসীরা বেশি রেমিটেন্স পাঠাতে উৎসাহী হচ্ছেন।’

হাসানুজ্জামান বলেন, যুক্তরাষ্ট্রে প্রবাসী বাংলাদেশির সংখ্যা বাড়ছে। নানা পেশায় ছড়িয়ে-ছিটিয়ে আছেন তারা। অনেকের উপার্জনও ভালো।

তিনি বলেন, ‘যুক্তরাষ্ট্রে ব্যাংকে টাকা রাখলে মুনাফা পাওয়া যায় না। কিন্তু দেশে টাকা পাঠিয়ে প্রবাসী বন্ড কিনলে ১২ শতাংশ পর্যন্ত মুনাফা পাওয়া যায়। ২ শতাংশ হারে নগদ প্রণোদনা এবং বন্ড কিনে মুনাফার আশায় এখন ইউএসএ থেকে বেশি রেমিটেন্স পাঠাচ্ছেন প্রবাসীরা।’

প্রবাসী এই ব্যবসায়ী বলেন, মধ্যপাচ্যের দেশগুলোতে অবস্থানরত বাংলাদেশিদের তুলনায় যুক্তরাষ্ট্র প্রবাসীরা পেশগতভাবে ‘তুলনামূলকভাবে ভালো অবস্থানে’ আছেন। ফলে তাদের উপার্জনও হয় বেশি। সে কারণে যুক্তরাষ্ট্র থেকে যারা দেশে টাকা পাঠান, তারা তুলনামূলকভাবে একটু বেশি অর্থ দেশে পাঠাতে পারেন। এদের অনেকেই আবার বন্ডে বিনিয়োগ করেন।

হাসানুজ্জামান বলছেন, যুক্তরাষ্ট্রে করোনাভাইরাস মহামারি ছড়িয়ে পড়লেও গণহারে চাকরি হারানোর ভয় নেই। আপাতত কিছু দিন আয় হয়ত কমে যাবে, তবে পরিস্থিতি স্বাভাবিক হতে থাকলে সে সমস্যাও মিটে যাবে।

ফলে আগামী দিনগুলোতে যুক্তরাষ্ট্র থেকে রেমিট্যান্স প্রবাহে খুব বেশি সমস্যা হবে বলে মনে করছেন না এই ব্যবসায়ী।

তিনি বলেন, ‘ঠিকঠাক কাগজপত্র নেই- এমন অনেক প্রবাসীও নিউ ইয়র্কে বসবাস করেন। মহামারির সময়ে যুক্তরাষ্ট্র সরকার তাদেরকেও প্রণোদনা দিচ্ছে। এই প্রণোদনার অর্থও অনেকে পরিচিত কারো ব্যাংক হিসাবের মাধ্যমে দেশে পরিবার-পরিজনের কাছে পাঠাচ্ছেন।’

বাংলাদেশ উন্নয়ন গবেষণা প্রতিষ্ঠানের (বিআইডিএস) গবেষক রাষ্ট্রায়ত্ত অগ্রণী ব্যাংকের চেয়ারম্যান জায়েদ বখতও মনে করেন, মহামারির মধ্যেও রেকর্ড রেমিট্যান্স আসার পেছনে ২ শতাংশ নগদ সহায়তা এবং হুন্ডি বন্ধ হওয়ার বিষয়টি ভূমিকা রেখেছে।

তিনি নিউজবাংলাকে বলেন, ‘আমেরিকা থেকে যে রেমিট্যান্স বাড়ছে, সেটা একটা ভালো খবর। এটা যদি আগামীতেও অব্যাহত থাকে তাহলে কোভিড-১৯ মহামারির কারণে মধ্যপাচ্যের দেশগুলো থেকে রেমিট্যান্স কমে গেলেও সামগ্রিক রেমিট্যান্স প্রবাহ যদি ইতিবাচক থাকে তাহলে আমাদের অর্থনীতির জন্য খুবই ভালো হবে।’

বন্ডে বিনিয়োগ

অনেক উন্নত দেশেই ব্যাংকে টাকা রেখে মুনাফা পাওয়া পায় না। সে কারণে প্রবাসীদের অনেকে মাসের খরচ মেটানোর পর যে টাকা সঞ্চয় করেন, তা কোথায় রাখবেন তা নিয়ে চিন্তায় থাকেন।

সেই টাকা দেশে পাঠিয়ে তারা যাতে লাভবান হতে পারেন, সে জন্য বাংলাদেশে রয়েছে ওয়েজআর্নার ডেভেলপমেন্ট বন্ড, তিন বছর মেয়াদি ইউএস ডলার প্রিমিয়াম বন্ড এবং ইউএস ডলার ইনভেস্টমেন্ট বন্ড।

বাংলাদেশ ব্যাংকের তথ্য অনুযায়ী, গত ৩০ ফেব্রুয়ারি পর্যন্ত এই তিন বন্ডে ২০ হাজার কোটি টাকার মতো বিনিয়োগ করেছেন প্রবাসীরা।

এক বছর আগে গত বছরের জানুয়ারি পর্যন্ত এই বন্ডগুলোতে বিনিয়োগের অংক ছিল ১২ হাজার কোটি টাকার কিছু বেশি। তারও আগে ২০১৮ সালের অক্টোবর পর্যন্ত বিনিয়োগ ছিল ১০ হাজার কোটি টাকার মতো।

তিন বন্ডের মধ্যে ওয়েজ আর্নার ডেভেলপমেন্ট বন্ডের মেয়াদ পাঁচ বছর। এ বন্ডে ২৫ হাজারটাকা থেকে সর্বোচ্চ ৫০ লাখ টাকা পর্যন্ত বিনিয়োগ করা যায়। মেয়াদ শেষে মুনাফা পাওয়া যায় ১২ শতাংশ। প্রতি ছয় মাস অন্তর মুনাফা তোলার সুযোগ রয়েছে।

কেউ যদি ছয় মাসে মুনাফা না তোলেন, তাহলে মেয়াদ পূর্তিতে মূল অঙ্কের সঙ্গে ষান্মাসিক ভিত্তিতে ১২ শতাংশ চক্রবৃদ্ধি হারে মুনাফা দেওয়া হয়। ৮ কোটি টাকা বা তার চেয়ে বেশি বিনিয়োগ করলে সিআইপি সুবিধাপাওয়া যায়।

প্রবাসীরা ছাড়াও এ বন্ড কিনতে পারেন বিদেশে লিয়েনে কর্মরত বাংলাদেশি সরকারি কর্মকর্তা-কর্মচারী এবং বিদেশেবাংলাদেশি দূতাবাসে কর্মরত সরকারি কর্মকর্তা-কর্মচারীরা, যারা বৈদেশিক মুদ্রায় বেতন-ভাতা পান। মুনাফার হার বেশি হওয়ায় প্রবাসে থাকা অনেকেই এ বন্ডে বিনিয়োগ করতে আগ্রহী হন।

ইউএস ডলার প্রিমিয়াম বন্ডের মেয়াদ তিন বছর। এ বন্ডে ৫০০ ডলার থেকে ৫০ হাজার ডলার পর্যন্ত বিনিয়োগ করা যায়। মেয়াদ শেষে মুনাফা সাড়ে ৭ শতাংশ। প্রতি ছয় মাস অন্তর সরল সুদে মুনাফা তোলা যায়। তবে মেয়াদ পূর্তির আগে বন্ড ভাঙতে চাইলে ১ থেকে দেড় শতাংশ সুদ কম পাওয়া যায়।

ইউএস ডলার ইনভেস্টমেন্ট বন্ডের মেয়াদও তিন বছর। এতে সাড়ে ৬ শতাংশ পর্যন্ত মুনাফা পাওয়া যায়। ৫০ হাজার ডলার পর্যন্ত বিনিয়োগ করা যায়।

বাংলাদেশ ব্যাংকের মুখপাত্র ও নির্বাহী পরিচালক সিরাজুল ইসলাম বলেন, ‘কেন্দ্রীয় ব্যাংক থেকে নেওয়া নানা উদ্যোগের কারণে প্রবাসী বন্ডের প্রতি প্রবাসীদের আগ্রহ বেড়েছে। সে কারণেই বিনিয়োগ বাড়ছে।’

বৈধ পথে প্রবাসী আয় বাড়াতে গত ২০১৯-২০ অর্থবছরের বাজেটে ২ শতাংশ হারে নগদ প্রণোদনা ঘোষণা করে সরকার। সে অনুযায়ী প্রবাসীরা এখন ১০০ টাকা দেশে পাঠালে তার সঙ্গে ২ টাকা যোগ করে ১০২ টাকা পাচ্ছেন।

চলতি অর্থবছরের জুলাই-মার্চ সময়ে অন্য দেশগুলোর মধ্যে ওমান থেকে ১১৭ কোটি ৯ লাখ ডলার, মালয়েশিয়া থেকে ১৫৬ কোটি ডলার, কাতার থেকে ১০১ কোটি ৭০ লাখ ডলার, ইতালি থেকে ৬০ কোটি ১৫ লাখ ডলার এবং সিঙ্গাপুর থেকে ৪৮ কোটি ১৯ লাখ ডলার দেশে পাঠিয়েছেন প্রবাসীরা।

এ বিভাগের আরো খবর